Date

শিরোনাম

সূচিপত্র পরিবারের পক্ষ থেকে দেশ ও বিদেশের সকলকে জানাই ইংরেজি নতুর বছরের শুভেচ্ছা 'Happy New Year 2022' ◼️ শিক্ষা ও সচেতন ভরপুর বিনোদন নিয়ে দেশের ৬৪ জেলায় শিক্ষার্থীদের মনের কথা নিয়ে সূচিপত্র এগিয়ে যাচ্ছে নতুনত্বের সূচনায়... ◼️ আমাদের কাছে যেকোন শিক্ষামূলক মানসম্মত সেরা লেখা, ভিডিও কিংবা বিজ্ঞাপন ও প্রতিবেদন পাঠিয়ে দাও সূচিপত্র ফেইসবুক পেইজ ইনবক্সে। অথবা ই-মেইল করতে পারো এই ঠিকানা- sucipotro@gmail.com

Monday, February 14, 2022

সাপ্তাহিক শিকড় সংবাদ পত্রিকার ঘোষণা পত্র (ডিক্লারেশন) প্রদান

আস্থা রাখুন সংবাদে এই স্লোগানে সাপ্তাহিক শিকড় সংবাদ নামের নতুন একটি পত্রিকার ঘোষনাপত্র অনুমোদন দেয়া হয়েছে। আজ সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি)  দুপুরে  চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অঞ্জনা খান মজলিশ পত্রিকার সম্পাদক জিসান আহমেদ নান্নুর হাতে নতুন  এ পত্রিকার অনুমোদন পত্র তুলে দেন। 

এসময় চাঁদপুর প্রেসক্লাবের ,সাবেক সভাপতি ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আউয়াল রুবেল,  অ্যাড. জসিম উদ্দিন প্রধান,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মো. ইসমাইল হোসেন মিয়াজী,সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ আজাদ,কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মানিক ভৌমিক,সিনিয়র সহ-সভাপতি আতাউল করিম,সাবেক সভাপতি আলমগীর তালুকদার,,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানাসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক্স মিডিয়ার কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

এসময় সাপ্তাহিক শিকড় সংবাদ পত্রিকার নয়া সম্পাদক ও প্রকাশক জিসান আহমেদ নান্নু চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সত্য ও ন্যায়ের মাধ্যমে বস্তু নিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে কচুয়াকে আরো ব্যাপক পরিচিত করে তুলতে সকল সাংবাদিকবৃন্দ ও কচুয়া উপজেলাবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা চেয়েছেন।


ডেস্ক রিপোর্ট

সূচিপত্র

Tuesday, January 4, 2022

কচুয়ার বিতারা ইউপি সদস্য হিসেবে ইউনুস মুন্সীকে আবারো চায় জনগন।



বিশেষ প্রতিনিধি ॥

কচুয়া উপজেলার বিতারা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য প্রার্থী মো. ইউনুস মুন্সী তালা প্রতীকে প্রার্থীতা করছেন। সোমবার উক্ত ইউপির ৫নং ওয়ার্ডের অভয়পাড়া ও বিতারার সাধারণ মানুষের কাছ থেকে জানা যায়, তিনি ইতোপূর্বে ওয়ার্ডের বিভিন্ন উন্নয়নমুখী কাজ করেছেন এবং সামনেও করার প্রস্তুতি দিয়েছেন। বিগত ৫বছরে ইউপি সদস্য হিসেবে তার কাজে জনগন সন্তুষ্টি অর্জণ করায়, এবারও তাকে ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বার হিসেবে দেখতে চান।
এসময় ইউপি সদস্য প্রার্থী মো. ইউনুস মুন্সী বলেন, আমি এই ওয়ার্ডের একবার মেম্বার নির্বাচিত হয়েছি। এবারো ওয়ার্ডবাসীর সমর্থনে পূনরায় মেম্বার পদে নির্বাচন করছি। আগামী ৫ জানুয়ারি ভোটাররা তাদের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে আমাকে ভোট দিয়ে পূনরায় নির্বাচিত করবেন।
 
- ডেস্ক রিপোর্ট

Thursday, December 2, 2021

বেকারত্ব দূরীকরণে সেবা ঘরের প্রয়াস



সেবা ঘর (Help House) সবার মুখে এ যেন এক ভালোবাসার নাম। এ যুগে সবাই নিজেকে নিয়ে টিকে থাকার লড়াই পিছিয়ে আছে এক বৃহত্তর জনগোষ্ঠী! যাদের 'বেকার' বলে সম্বোধন করা হয়। অনেকেই চেষ্টা করেছেন বেকারত্ব দূরীকরণে সহয়তা করতে। কেও নিজে উদ্যোগ নিয়েছেন আবার কেও কেও সম্মিলিত ভাবে। ঠিক এরমধ্যে একটি জনপ্রিয় সংগঠন যার নাম সেবা ঘর। ২০১৯ সালের ২৪ এপ্রিল অস্ট্রেলিয়ার সিডনি প্রবাসী Wahid Uzaman এর হাত ধরে তীলে তীলে গড়ে উঠেছে এই সংগঠনটি। ইতিমধ্যে বহু মানবিক কাজের মাধ্যমে সংগঠনটি মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন। Wahiduzzaman পেশায় একজন সেচ্ছাসেবক। তিনি কাজ করছেন বিভিন্ন সামাজিক প্লাটফর্মে। তিনি যখন দেখেছেন অধিকাংশ সেচ্ছাসেবী আর্থিক ভাবে অসচ্ছল ঠিক তখনই তাদের জন্য কিছু করার প্রয়াসে সেবা ঘর তৈরির চিন্তা মাথায় আনেন। সংগঠন শুরু করার সময়ই পাশে পেয়ে যান আরো কয়েকজন দায়িত্বশীল এদের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য Md. Jewel Ahmed  এম ডি ইমামুল ইসলাম  HM Ridwan Ansari  Ahammad Sohel  Shahanaz Parveen Tuktuk  Farzana Lucky  Sohan Mahmud Shohel  Umme Hany  বায়েজিদ হোসেন Sohan Mahmud Shohel শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কারিগরি দক্ষতার ভিত্তিতে সেবা ঘর চেষ্টা করে ভাল একটি চাকুরী পাইয়ে দিতে। কোনো প্রতিষ্ঠান চাকুরির বিজ্ঞপ্তি দিলে সেবা ঘর প্রর্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেয়। একত্রে নেই কোন আর্থিক লেনদেন কিংবা সুপারিশ। গত তিন বছরে প্রায় আড়াই হাজার যুবক-যুবতীর কর্মসংস্থান হয়েছে সেবাঘরের মাধ্যমে।  দেশের গন্ডি পেরিয়ে বাহরাইন, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যেপ্রচ্যের কয়েকটি দেশ এবং অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতেও সেবা ঘরের কার্যক্রম পরিচিত হচ্ছে সফলভাবে। কেবল চাকুরির পিছে না ছুটে উদ্যোক্তা হতে তরুনদের আগ্রহী করে তুলতেও সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে এই ভিন্নধর্মী সংগঠনটি। শাহনাজ পারভীন টুকটুক, ফারজানা লাকী ও উম্মে হানীরা উদ্যোক্তা তৈরিতে রাখছেন অগ্রনী ভুমিকা। তাছাড়া ২০১৯ সালের ঈদুল আজহায় সেবা ঘর প্রায় ৫০০ সেচ্ছাসেবীর পরিবারে কুরবানির মাংস বিতরণ করে। বিজয়ের মাস থেকে দেশের সকল জেলায় সংগঠনটি তাদের প্রতিনীধি নিয়োগ দিবে। যাদের কাজ হবে সঠিক কর্মসংস্থানের সন্ধান এবং সমন্বয় সাধন করা। 


আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি এমন একটি সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকতে পেরে।

Monday, July 12, 2021

অনলাইনে বিক্রয় করে শাড়ি, লাখপতি এখন টাঙ্গাইলের নারী

  নারী চেষ্টা করলে কি না পারে। সম্ভাবনার এই যুগে নারীর পথচলা আরও সুগম হয়েছে। করোনায় যখন অবরুদ্ধ পুরো পৃথিবী। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে শিক্ষাঙ্গনসহ সবকিছুই বন্ধ ছিল। তাই এই অবসর সময়কে কাজে লাগাতে দেশের অনেক তরুণ-তরুণী ইতোমধ্যে অনলাইন ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন। অফলাইন ব্যবসার মতো এ ব্যবসাতেও সফলতা হাতছানি দিচ্ছে এসব তরুণদেরকে। 

কারণ হিসেবে অনলাইনে ব্যবসা করা তরুণরা বলছে, দেশে অনলাইনে ব্যবসা চালু হওয়ায় অনেক ক্ষেত্রেই মানুষকে কষ্ট করে করোনার ঝুঁকি নিয়ে মার্কেটে যেতে হচ্ছে না। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের তরুণরাও অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্যে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের অসংখ্য নারী যুক্ত হয়েছেন অনলাইন ব্যবসায়। সাধারণ ব্যবসার মতো এখানেও সফলতা লাভ করে উদ্যোক্তা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে তারা।



এমন একজন উদ্যোক্তার সফলতার গল্প বলছি আজ। তিনি একজন সংগ্রামী সফল নারী উদ্যোক্তা, ‘তারার মেলা’-এর স্বত্তাধিকারী ঐশ্বর্য জাহান। সফল নারী উদ্যোক্তা ঐশ্বর্য জানিয়েছেন, এই সফলতার পেছনে রয়েছে শ্রম ও আনন্দ সুখের অনেক কাব্য।


টাঙ্গাইলের গোসাই জোয়াইর এর মেয়ে ঐশ্বর্য। গত বছরের সেপ্টেম্বরের দিকে করোনার কড়াল গ্রাসে যখন সবই স্তব্ধ, তখন নারী উদ্যোক্তা ভিত্তিক ফেইসবুক গ্রুপ ‘উই’ তে এক পরিচিত আপুর মাধ্যমে যুক্ত হন। শুরুতে প্রায় মাস খানেক গ্রুপে নিয়মিত একটিভ থেকে কর্মপ্রক্রিয়ার ধারণা নিয়ে অক্টোবরে শুরু করেন মায়ের হাতের তৈরী চালতার আচার বিক্রির কাজ। তার মা যেহেতু বিভিন্ন আচার বানাতে পারদর্শী, তাই শুরুতে চালতার আচার বানালেও আচার প্রিয় ক্রেতাদের আগ্রহে পরবর্তীতে আম, আমড়া ও জলপাই এর আচারও বিক্রি শুরু করেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বেশ প্রশংসাও পেয়েছিলেন অল্প সময়ে। প্রায় ১২ বছর আগে হারানো বাবার স্বপ্নের কথা ভেবে পরে এর সাথে যুক্ত করেন শাড়ি, থ্রিপিস, খাদি পাঞ্জাবি ও শাল। হাফ সিল্কসহ নানা রকম শাড়ি বিক্রি করে মাত্র দুই মাসের মাথায় অর্থাৎ চলতি বছরের জানুয়ারীতে লাখপতির তালিকায় নাম লেখান তিনি। মাকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া ঐশ্বর্যের সংসারে বরাবরের মতো ভাইয়ের অভাবটা তখনই বুঝতে পারেন, যখন একজন মেয়ে হয়ে প্রতিকুল পরিস্থিতিতে তাকে একা একাই পন্য কিনে আনা ও ক্রেতাকে কুরিয়ার করার জন্য কয়েক কিলোমিটার ভাড়ী পার্সেল গুলো নিয়ে যেতে হয়। এনিয়ে আশেপাশের মানুষ নানা কথা বললেও মা ও বড় বোনদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে এসবকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছেন দারুন উদ্যমে। এছাড়াও উইসহ নিয়মিত ক্রেতারা তার থেকে পন্য নিয়ে গুনে মানে ও প্যাকেজিংসহ পুরো প্রক্রিয়ায় সন্তুষ্ঠ হয়ে বিভিন্ন সময় উইসহ ইনবক্সে পজেটিভ রিভিউ/মন্তব্যের মাধ্যমে তাকে অনুপ্রেরনা দিয়ে চলেছেন। অনার্স প্রথম বর্ষে পড়–য়া ঐশ্বর্য শুরুতে উই’তে আচার নিয়ে কাজ করলেও পরবর্তিতে পাইকারি শাড়ি বিক্রয়ের কাজটি শুরু করলে উই থেকে প্রায় প্রতিদিনই শাড়ি অর্ডার পেতে থাকেন। উইসহ অনলাইনে তার নিয়মিত/রিপিট ক্রেতা প্রায় ৫০-৬০ জন। খুশির কথা এই যে, সম্প্রতি তিনি এফ-কমার্সে কাজ করার ১০ মাসের মাথায় পাঁচ লাখ টাকা বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন। তিনি জানান বর্তমানে তার মাসিক সেল প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। এর জন্য তিনি উই এর নাসিমা আক্তার নিশা আপু , রাজিব আহমেদ স্যার, উই পরিবারসহ পথচলার সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এবং ভবিষ্যতেও সবসময় এসকল প্রিয় মানুষগুলোর অনুপ্রেরণা, সাপোর্ট, ভালোবাসা ও দোয়া কামনা করেন।


ঐশ্বর্য জাহানের অনলাইন ব্যবসায়ের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অনলাইনেই ব্যবসা করে নিজের আলাদা একটা পরিচয় করতে চাই। আমার বাবা টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী শাড়ির ব্যবসায় করতো। যেহেতু আমার শাড়ি বেশি সেল হয় সেজন্যে বাবার স্বপ্ন পূরণের লক্ষে শাড়ি তৈরীর কারখানা করতে চাই। যেখানে তৈরী হবে উন্নত মানের বিভিন্ন ডিজাইনের নতুন নতুন শাড়ি এবং সেই শাড়ি রপ্তানী হবে বিদেশেও। আমার স্বপ্ন যদি কখনও পূরণ হয় নিজের পরিবার এর সবার দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সুযোগ করতে চাই। আমি যেহেতু গ্রামে থাকি, গ্রামের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজে অংশগ্রহনসহ গ্রামের গরীব- দুঃখি, অবহেলিত, লাঞ্ছিত মানুষের পাশে দাড়াতে চাই। এবং সেই সাথে অবহেলিত মায়েদের জন্যে একটি বৃদ্ধাশ্রম গড়ে তুলতে চাই।


------------------ 

শরীফুল ইসলাম আরশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ।

Monday, June 21, 2021

কচুয়ার নবনিযুক্ত এসিল্যান্ড মাহমুদা মনি



চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলা সহকারি কমিশনার(ভূমি) (এসিল্যান্ড) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে মাহমুদা কুলসুম মনি যোগদান করবেন। এর আগে তিনি নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিভাগীয় কমিশনারের আদেশে বদলি জনিত কারণে মাহমুদা কুলসুম মনি'কে কচুয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে পদায়ন করা হয়।


 গত ২০ জুন তারিখে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ বদলি আদেশ দেয়া হয়।


অচিরেই তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারি কমিশনার (ভূমি) এর কার্যালয়ে যোগদান করবেন বলে জানা গেছে। নব নিযুক্ত এসিল্যান্ড মাহমুদা কুলসুম মনি ৩৫ তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা। তাঁর জন্মস্হান নারায়ণগঞ্জ জেলায়।



শরীফুল ইসলাম আরশ

কচুয়া, চাঁদপুর।