Date
পৃষ্ঠাসমূহ
শিরোনাম
Friday, May 31, 2019
Thursday, May 30, 2019
ঈদ উপলক্ষে ঢাকা-কচুয়া জ্যাম বিহীণ পথে সুরমা সুপারের বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ
ঢাকা-কচুয়া যাতায়াতের জন্য একমালিকানা ও একমাত্র গণপরিবহন হলো ‘সুরমা সুপার’ । ঢাকা থেকে কচুয়া ও কাশিমপুর এর ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৩০ টাকা। মাঝে মাঝেই জ্যামের কারণে কিংবা বৃহস্পতি ও শুক্রবার গুলোতে ভাড়া ১৪০-১৫০ টাকা নিয়ে থাকেন পরিবহনটি। যেখানে জ্যামের খপ্পরে পড়তে হতো ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে সম্প্রতি সেই দুটি সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। তাই এখন আর জ্যামে পড়ার কোন কারণ নেই। আর তাই এখন থেকে ১৩০ টাকার উপরে কোন ভাড়া হবেনা বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। সাধারণ মানুষের কথা মাথায় রেখেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে ঈদকে কেন্দ্র করে আগে বেশি ভাড়া (২০০টাকা) নেওয়ার দাবি থাকলেও এবছর জ্যামবিহীণ পথে যদি কোন সিন্ডিকেট ঢাকা-কচুয়া বাসের ভাড়া ১৫০ এর উপরে নেন তাহলে বেশি ভাড়া আদায়ের দাবিতে কচুয়া উপজেলা পুলিশ সুপার অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবহিত করতে বলা হয়েছে। কিন্তু এরই মধ্যে অভিযোগ উঠেছে ঈদের কয়েকদিন আগে থেকেই বাড়তি ভাড়া আদায়ের।
- শরীফুল ইসলাম আরশ
অভয়পাড়া, কচুয়া, চাঁদপুর।
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
কবিতায় ছন্দ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব!
আজকাল কবিতা লেখায় ছন্দ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব লেগেই আছে। এই দ্বিধা ও দ্বন্দ্ব কবিতার চিরকালীন রহস্যকে আচ্ছাদিত রাখে বিতর্কের বেড়াজালে। ছন্দ মানেই কবিতা নয়। ছন্দ কবিতার উপকরণ। শুধু উপকরণ নয়; গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। কিন্তু কেউ কেউ কেবল ছন্দকে কবিতার অত্যাবশ্যক উপকরণ উল্লেখের পাশাপাশি এমন বিধান আরোপ করেন যে, ছন্দই কবিতা। আদতে ‘ছন্দই পদ্য’ এমন মন্তব্য করলে কিছুটা মেনে নেওয়া যায়। কবিতা অর্থবোধ ভাব বিন্যাস হতে হবে, ছন্দ মূখ্য বিষয় নয়। তবে যদি সব ঠিক রেখে ছন্দও দেওয়া যায় তবে সেটা যে চমৎকার বাড়তি আকর্ষণ সেটা নিঃসন্দেহে।
- শরীফুল ইসলাম আরশ
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যাল।
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যাল।
Monday, May 6, 2019
এসএসসিতে শতভাগ পাশসহ ২৮টি জিপিএ৫ পেয়ে কচুয়ায় শীর্ষে তেগুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
সূচিপত্র নিউজ: শরীফুল ইসলাম আরশঃ
কুমিল্লা বোর্ডের অধীনে চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানার অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠান ওবায়েদুল হক উচ্চ বিদ্যালয়, তেগুরিয়া। (বর্তমান নাম: তেগুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়) প্রতিষ্ঠানটিতে এবছর এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাশসহ ২৮টি জিপিএ৫ পেয়ে কচুয়ায় শীর্ষ স্থানে রয়েছে। বোর্ড সূত্রে জানা যায় এবছর বিদ্যালয়টি থেকে এসএসসি মোট পরীক্ষার্থী ৯৮ জন (৪৯ ছেলে, ৪৯ মেয়ে), পাশের হার ১০০%। তাদের মধ্যে জিপিএ ৫ পায় ২৮ জন(ছেলে ১৮জন, মেয়ে ১০ জন), জিপিএ ৪ঃ ৪১ জন, জিপিএ ৩ঃ ২৮ জন, জিপিএ ২ঃ ১ জন। ২৮টি জিপিএ৫ই পেয়েছেন বিজ্ঞান বিভাগ থেকে। জানা যায় গত বছর বিদ্যালয়টি থেকে ১২০ জন এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে ১১৭ জন পাশ করে এবং ২ জন জিপিএ ৫ পায়। এবছর পাশের হার শতভাগসহ জিপিএ৫ এর সংখ্যা বেড়েছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক আবু তাহের পাটোয়ারী বলেন গত প্রায় একদশক পর আমরা এবছর শতভাগ পাশের হার ও সর্বোচ্চ জিপিএ ৫ পেয়ে কচূয়ার মধ্যে শীর্ষ স্থান অর্জণ করেছি। এর জন্য সকল শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানাই।
এই ধারাবাহিকতা আমরা আগামিতেও ধরে রাখতে চেষ্টা করবো ইনশআল্লাহ।
Sunday, May 5, 2019
Subscribe to:
Posts (Atom)