Date
পৃষ্ঠাসমূহ
শিরোনাম
Monday, February 25, 2019
পুড়ে গেছে দেয়াল, পুড়েছে খেয়াল, পুড়ে গেছে কতোইনা স্বপ্ন।
- শরীফুল ইসলাম আরশ | সূচিপত্র ||
জীবন যতোই ব্যাথিত হোক, কর্মচক্র চলিতেই থাকে আর তাইতো চারপাশ জুড়ে আজও দিন ফিরেছে ঠিক প্রতিটি দিনের মতোই। এসেছে খবরের কাগজটাও।
নাগরিক এই কোলাহলের ভীড়ে খুব বেশিই যেনো নীরব আর নিস্তব্ধ চুড়িহাট্টার ব্যস্ততম মোড়। দীর্ঘশ্বাস আটকে থাকা গলিপথ ধরে যেখানে ছুঁয়ে আছে পুড়ে যাওয়া মানুষের স্মৃতি।
ব্যাথাতুর চোখ জুড়ে সবারই যেনো তাই অনেক না বলা কথা কি হলো আর কেনোইবা হলো ?
মুহুর্তের দাবানলে আগুন যে কেড়ে নিয়েছে ফাগুনের রঙিন সব গল্প। পুড়ে গেছে দেয়াল, পুড়েছে খেয়াল, পুড়ে গেছে কতোইনা স্বপ্ন। নন্দকুমার দত্ত সড়কটাও আজ তাই বড্ড বিষন্ন।
আহারে জীবন! যে জানালায় কালও হেসে দাঁড়িয়েছিলো কেউ...আজ সে শূন্যতার ওপার। কিংবা বারান্দার হাওয়ায় উড়ছিলো রঙিন যে জামা, লাশের গন্ধে সেই বাতাসও যেনো দমবন্ধের।
রাস্তায় পড়ে আছে জুতো পড়ে আছে প্রিয় গাড়িটা; পড়ে আছে দৈনন্দিন সব চাহিদা; কেউ নিচ্ছেনা খোঁজ। সবকিছুই যে হঠাৎই নিখোঁজ যা মানার নয়, নয় মেনে নেবারও।
হায়! নিয়তি, তবুও তো মানতে হবে, হয়তো কেউ উড়ে যাবে, রয়ে যাবে শূন্যস্থান, তবু জীবনতো থাকবেনা থেমে।
- শরীফুল ইসলাম আরশ
চ্যানেল ২৪
পুড়ে গেছে দেয়াল, পুড়েছে খেয়াল, পুড়ে গেছে কতোইনা স্বপ্ন।
জীবন যতোই ব্যাথিত হোক, কর্মচক্র চলিতেই থাকে আর তাইতো চারপাশ জুড়ে আজও দিন ফিরেছে ঠিক প্রতিটি দিনের মতোই। এসেছে খবরের কাগজটাও।
নাগরিক এই কোলাহলের ভীড়ে খুব বেশিই যেনো নীরব আর নিস্তব্ধ চুড়িহাট্টার ব্যস্ততম মোড়। দীর্ঘশ্বাস আটকে থাকা গলিপথ ধরে যেখানে ছুঁয়ে আছে পুড়ে যাওয়া মানুষের স্মৃতি।
ব্যাথাতুর চোখ জুড়ে সবারই যেনো তাই অনেক না বলা কথা কি হলো আর কেনোইবা হলো ?
মুহুর্তের দাবানলে আগুন যে কেড়ে নিয়েছে ফাগুনের রঙিন সব গল্প। পুড়ে গেছে দেয়াল, পুড়েছে খেয়াল, পুড়ে গেছে কতোইনা স্বপ্ন। নন্দকুমার দত্ত সড়কটাও আজ তাই বড্ড বিষন্ন।
আহারে জীবন! যে জানালায় কালও হেসে দাঁড়িয়েছিলো কেউ...আজ সে শূন্যতার ওপার। কিংবা বারান্দার হাওয়ায় উড়ছিলো রঙিন যে জামা, লাশের গন্ধে সেই বাতাসও যেনো দমবন্ধের।
রাস্তায় পড়ে আছে জুতো পড়ে আছে প্রিয় গাড়িটা; পড়ে আছে দৈনন্দিন সব চাহিদা; কেউ নিচ্ছেনা খোঁজ। সবকিছুই যে হঠাৎই নিখোঁজ যা মানার নয়, নয় মেনে নেবারও।
হায়! নিয়তি, তবুও তো মানতে হবে, হয়তো কেউ উড়ে যাবে, রয়ে যাবে শূন্যস্থান, তবু জীবনতো থাকবেনা থেমে।
- শরীফুল ইসলাম আরশ
চ্যানেল ২৪
Sunday, February 24, 2019
Tuesday, February 19, 2019
Saturday, February 9, 2019
তামিম নৈপুণ্যে বিপিএল চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স || জিতল কুমিল্লা দেখল দেশ
শরীফুল ইসলাম আরশ | সূচিপত্র ||
ব্যাট করতে নেমে ইটের জবাব পাটকেল দিয়ে দিচ্ছিল ঢাকা ডায়নামাইটস। উপুল থারাঙ্গার পর দলকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলেন রনি তালুকদার। তবে তিনি ফিরতেই পথ হারায় রাজধানীর দলটি। পরে মুড়ি মুড়কির মতো উইকেট হারিয়েছে ঢাকা। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৮২ রান তুলতে সক্ষম হয়েছে সাকিব বাহিনী। এতে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ম্যাচে ১৭ রানের দুর্দান্ত জয়ে বিপিএল ষষ্ঠ আসরে চ্যাম্পিয়ন হলো কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস।
এ নিয়ে দুইবার বাংলাদেশের জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগে চ্যাম্পিয়ন হলো কুমিল্লা। এর আগে ২০১৫-১৬ আসরে মাশরাফি বিন মুর্তজার নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো শিরোপা ঘরে তোলে দলটি। ২০১৯ আসরে তাদের ক্যাবিনেটে শিরোপা তোলার মূল কারিগর তামিম ইকবাল। ব্যাট হাতে হার না মানা ১৪১ রানের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়ে ম্যাচের টার্নিং পয়েন্টে সুপারম্যানের মতো দুটি ক্যাচ ধরেছেন তিনি।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় ঢাকা। শূন্য রানেই মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের অসাধারণ থ্রোতে রানআউটে ফিনিশ হন সুনিল নারাইন। দ্বিতীয় উইকেটে রনি তালুকদারকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে ওঠেন উপুল থারাঙ্গা। ক্রিজে সেট হওয়া মাত্রই ঘোরাতে শুরু করেন ছড়ি। একের পর এক বাউন্ডারি ও ওভার বাউন্ডারিতে সাইফ-পেরেরা-মেহেদীদের ঘাম ঝরান তারা। এতে দুরন্ত গতিতে ছোটে ডায়নামাইটসরা।
তবে আচমকা থেমে যান দুর্দান্ত খেলতে থাকা থারাঙ্গা। ফেরার আগে ২৭ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় ৪৮ রানের নান্দনিক ইনিংস খেলেন লংকান ওপেনার। থিসারা পেরেরার বলে দ্বাদশ খেলোয়াড় আবু হায়দার রনির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। এর আগে তালুকদারের সঙ্গে গড়েন শতরানের উড়ন্ত জুটি।
পরে আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি সাকিব আল হাসান। ওয়াহাব রিয়াজের বলে তামিমকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। সেই জের না কাটতেই এনামুল হকের অসাধারণ থ্রোতে রানআউট হয়ে ফেরেন রনি। এর আগে বইয়ে দেন রানের নহর। মাত্র ৩৮ বলে ৬ চার ও ৪ ছক্কায় ৬৬ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলেন তিনি।
রনি ফিরতেই পথ হারায় ঢাকা। এর রেশ না কাটতেই পেরেরার দ্বিতীয় শিকার হয়ে ফেরেন আন্দ্রে রাসেল। এতে চাপে পড়ে ডায়নামাইটসরা। এর মধ্যে রিয়াজের দ্বিতীয় শিকার হয়ে কাইরন পোলার্ড ফিরলে চাপটা দ্বিগুণ হয়। এ পরিস্থিতিতে প্রতিভার বিচ্ছুরণ ঘটাতে পারেননি শুভাগত হোম। সাইফের বলে পেরেরাকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি।
বাকি সময়ে আর চাপ কাটিয়ে পারেনি ঢাকা। রিয়াজের বলে নুরুল হাসান ফিরলে জয়ের প্রহর গুনতে শুরু করে কুমিল্লা। নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে সাইফের বলে মাহমুদুল হাসান ফিরলে জয়টা সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় ফ্র্যাঞ্চাইজিটির। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৮২ রান তুলতে সক্ষম হয় ঢাকা। এতে ১৭ রানের বিজয়োল্লাসে মাতেন তামিমরা। ৩ উইকেট নিয়ে কুমিল্লা জয়ে বড় অবদান রাখেন ওয়াহাব রিয়াজ। ২টি করে উইকেট নেন সাইফ ও পেরেরা।
ফাইনালের জন্য যেন সেরাটা তুলে রেখেছিলেন তামিম ইকবাল। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রানের ফোয়ারা ছোটান তিনি। ব্যাটকে তলোয়ার বানিয়ে সাকিব-রাসেল-রুবেলদের করেন কচুকাটা। তাদের ওপর স্টিম রোলার চালিয়ে তুলে নেন ঝড়ো সেঞ্চুরি। তার টর্নেডো ইনিংসে রানের পাহাড় গড়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। ঢাকা ডায়নামাইাটসকে ২০০ রানের টার্গেট দেয় ইমরুল বাহিনী।
বিপিএলের ষষ্ঠ আসরের মেগা ফাইনালে ঢাকা ডায়নামাইটসের বিপক্ষে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামে কুমিল্লা। তবে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরুটা শুভ করতে পারেনি ইমরুলরা। সূচনালগ্নেই টুর্নামেন্টজুড়ে বল হাতে আগুন ঝরানো রুবেল হোসেনের এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে ফেরেন ইনফর্ম এভিন লুইস।
পরে আনামুল হককে নিয়ে প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠেন তামিম ইকবাল। ধীরে ধীরে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া গড়ে তোলেন। ক্রিজে সেট হয়ে রীতিমতো তোপ দাগাতে শুরু করেন তারা। তবে হঠাৎই পথচ্যুত হন এনামুল। সাকিবের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরার আগে ৩০ বলে ২ চারে ২৪ রান করেন তিনি। এর রেশ না কাটতেই ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউটে কাটা পড়েন ফর্মে থাকা শামসুর রহমান।
তবে একপ্রান্তে তামিম শো চলেছেই। একের পর এক চার-ছক্কায় সাকিবদের চোখের পানি, নাকের জল এক করে ছাড়েন তিনি। মাত্র ৩১ বলে হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন ড্যাশিং ওপেনার। এরপর আরো রূদ্রমূর্তি ধারণ করেন। হয়ে ওঠেন আরো বিধ্বংসী। পরের পঞ্চাশ করেন মাত্র ১৯ বলে। সব মিলিয়ে মাত্র ৫০ বলে তিন অংকের ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করেন তিনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়েও থামেননি, টর্নেডো চলেছেই। তার সাইক্লোনে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯৯ রানের পাহাড় গড়ে কুমিল্লা। তার ব্যাট থেকেই আসে দলের ৭০.৮% রান!
৬১ বলে ১৪১ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন তামিম। ১০ চারের বিপরীতে ১১ ছক্কায় এ হার না মানা ইনিংস খেলেন তিনি। এটি বিপিএলে তার প্রথম সেঞ্চুরি। আর চলতি আসরে ষষ্ঠ। সবমিলিয়ে এটি বিপিএলের ১৮তম। এটি বিপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের স্কোর। এর আগে আছেন শুধু ক্রিস গেইল। গেল আসরে ১৪৬ রান করেন এ ক্যারিবীয় দানব। তার বিস্ফোরক ইনিংসে ঢাকা ডায়নামাইটসকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা ঘরে তোলে রংপুর রাইডার্স।
তামিমকে সঙ্গ দিয়ে ২১ বলে ১৭ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন ইমরুল কায়েস। তবে দেশসেরা ওপেনারের সঙ্গে তার ১০০ রানের জুটিই কুমিল্লাকে বিশাল সংগ্রহ এনে দিতে মূল ভূমিকা রাখে। বল হাতে ঢাকার বোলারদের অবস্থা ছিল করুন। ১টি উইকেট পেতে সাকিব-রুবেল যথাক্রমে খরচ করেন ৪৫ ও ৪৮ রান। ১ উইকেট নিয়েই বিপিএল ইতিহাসে এক আসরে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারের রেকর্ড গড়েছেন সাকিব। তামিম ঝড়ের মধ্যে দৃঢ় ছিলেন সুনীল নারাইন। ৪ ওভার হাত ঘুরিয়ে উইকেট না পেলেও মাত্র ১৮ রান খরচ করেন তিনি।
- সূচিপত্র
Friday, February 8, 2019
কচুয়া উপজেলায় আপনাকে স্বাগতম | ইলিশের বাড়ী চাঁদপুর শুরু এখান থেকেই।
শরীফুল ইসলাম আরশ || সূচিপত্রঃ
"কচুয়া ভরপুর জলে ও স্থলে, সোনার মানুষ আর সোনা ফলে"। কচুয়া থানার কচুয়া নামকরণের সঠিক তথ্য পাওয়া না গেলেও জনশ্রুতি হিসেবে তথ্য পাওয়া যায়। প্রথমটি হচ্ছে সেনিটিক ভাষায় উপশহরকে কাচওয়া বলে। এই কাচওয়া শব্দ কালক্রমে লোকমুখে লোকান্তরিত হয়ে কচুয়া নামকরণ হয়।
দ্বিতীয়টি হচ্ছে ১৯০৫ সালে হাজীগঞ্জ থানাকে দুইটি ভাগে বিভক্ত করে সীমানা/আয়তন নির্ণয়ের জন্য জরিপ কাজ চালানো হয়। একজন পুলিশ কর্মকর্তার নেতৃত্বে এই জরিপ কাজ পরিচালিত হয়। জরিপ কাজ শুরু হয় দাউদকান্দি থানার দক্ষিণ সীমানা অর্থাৎ কচুয়া থানার উত্তর প্রান্ত থেকে। জরিপ কাজে এক পর্যায়ে কাজে নিয়োজিত পুলিশ কর্মকর্তাও অন্যান্য লোকজন বর্তমানে কচুয়া বাজার সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বে গ্রামের দক্ষিণের অংশে এসে কয়েকটি তালগাছের সন্ধান পেলে তালগাছ এলাকার উচুঁ স্থানে তাবু খাটিয়ে কয়েকদিন অবস্থান করেন (এ স্থান এলাকা বর্তমানে ধলিকচুয়া নামে পরিচিত) এ গ্রামের জৈনক মোঃ আলী আকমত পুলিশ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করেন আপনাদের জরিপ কাজ কতটুকু হয়েছে। উত্তরে পুলিশ কর্মকর্তা বলেন "কুচহুয়া"। উর্দু শব্দ কুচ মানে কিছু এবং হুয়া মানে হয়েছে। অর্থাৎ কিছু অংশ হয়েছে। এ "কুচহুয়া" শব্দ হতে কচুয়া নাম করণ হয়।
চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলা ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে ১৯১৮ সালের ২৫ জানুয়ারী প্রতিষ্ঠা হয়। ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর আমলে কচুয়া দাউদকান্দি থানার অর্ন্তভূক্ত ছিল। মহা রাণী ভিক্টোরিয়ার রাজত্ব কালে কচুয়া থানা ছিল হাজীগঞ্জ থানার অন্তরভূক্ত। সম্রাট পঞ্চম জর্জের আমলে অর্থাৎ ১৯১৮ সালের ২৫শে জানুয়ারী তারিখে হাজীগঞ্জ হতে পৃথক হয়ে কচুয়া থানা প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
---
কচুয়ার ইতিহাস জানুনঃ https://youtu.be/4qFcuuFzapw
Wednesday, February 6, 2019
Monday, February 4, 2019
আজ ফেইসবুকের ১৬তম জন্মদিন
আরশ || সূচিপত্র আইটি ডেস্কঃ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের আজ ১৬ তম জন্মদিন। ২০০৪ সালের এই দিনে (৪ ফেব্রুয়ারি) মার্ক জাকারবার্গের হাত ধরে যাত্রা শুরু হয় বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের অনলাইনে একত্রীকরণের পরিকল্পনা থেকে 'দ্য ফেসবুক' নাম নিয়ে শুরু হয় ফেসবুকের যাত্রা। ৪৭৯ বিলিয়ন ডলার বাজারমূল্যের প্রতিষ্ঠানটির বর্তমানে ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ২৩২ কোটি।
২০১৮ সালে ফেসবুকের মোট মুনাফা ছিল ২২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার, যা ২০১৭ সালের চেয়ে ৩৯ শতাংশ বেশি। ফেসবুকের বিরুদ্ধে গোপনীয়তা রক্ষা না করা এবং ক্ষতিকর কন্টেন্ট ছড়ানোয় ভূমিকা রাখার অভিযোগ উঠলেও ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।ভাষার মাসে বানান শুদ্ধি অভিযানে ‘কাকতাড়ুয়া’
চলছে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারী। মাতৃভাষা বাংলার শুদ্ধ চর্চা নিশ্চিতের লক্ষ্যে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিতে বানান শুদ্ধি অভিযানে নেমেছে সিলেটের স্থিরচিত্র ও চলচিত্রবিষয়ক সংগঠন ‘কাকতাড়ুয়া’। শনিবার সকাল থেকে সংগঠনটির সদস্যরা নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সরকারি, বেসরকারি এবং ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ডের ভুল বানান শুদ্ধ করে দেয়ার কাজ শুরু করেছে।
সকাল ১০টায় নগরীর রিকাবীবাজার এলাকা থেকে ব্যতিক্রমী এই কার্যক্রম শুরু করে ‘কাকতাড়ুয়া’র সদস্যরা। রিকাবীবাজার ছাড়াও নগরীর লামাবাজার, শেখঘাট ও কাজিরবাজার এলাকায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ডে লেখা ভুল শব্দগুলো মুছে শুদ্ধ করে দেয়। এতে অংশ নেন ‘কাকতাড়ুয়া’র ৩০ জন সদস্য।
২০১৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বানান শুদ্ধির এই অভিযান শুরু করেছিল কাকতাড়ুয়া। এরপর থেকে তারা নিয়মিত এই কর্মসূচি পালন করে আসছে। ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগের জন্য সিলেটের সর্বমহলে প্রশংসিতও হয়েছে সংগঠনটির এই কার্যক্রম।
এ ব্যাপারে, কাকতাড়ুয়ার সভাপতি ফয়সাল খলিলুর রহমান বলেন, ‘বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। অসচেতনতার কারণে আমরা অনেক সময় বাংলা ভাষাকে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করতে পারি না। ভুল বানানে সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড ও ব্যানার টানিয়ে আমরা আসলে ভাষাকে অশ্রদ্ধাই করছি। মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যেই আমরা গত ছয় বছর ধরে বানান শুদ্ধির কাজ করে যাচ্ছি।’
- সূচিপত্র নিউজ
Subscribe to:
Posts (Atom)