Date

শিরোনাম

সূচিপত্র পরিবারের পক্ষ থেকে দেশ ও বিদেশের সকলকে জানাই ইংরেজি নতুর বছরের শুভেচ্ছা 'Happy New Year 2022' ◼️ শিক্ষা ও সচেতন ভরপুর বিনোদন নিয়ে দেশের ৬৪ জেলায় শিক্ষার্থীদের মনের কথা নিয়ে সূচিপত্র এগিয়ে যাচ্ছে নতুনত্বের সূচনায়... ◼️ আমাদের কাছে যেকোন শিক্ষামূলক মানসম্মত সেরা লেখা, ভিডিও কিংবা বিজ্ঞাপন ও প্রতিবেদন পাঠিয়ে দাও সূচিপত্র ফেইসবুক পেইজ ইনবক্সে। অথবা ই-মেইল করতে পারো এই ঠিকানা- sucipotro@gmail.com

Thursday, May 31, 2018

ফলের রসে মধুমাস - শরীফুল ইসলাম আরশ ।। সূচিপত্র


ফুলে ফলে ভরা আমাদের বাংলাদেশ। আকাশে বাতাসে সাত রঙের মেলা। গাছে গাছে নানা রঙের নানা স্বাদের ফুল ও ফলের হাতছানি। সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামল এই বাংলাদেশকে আমরা অনেক ভালবাসি। গাছের শাখায় প্রজাপতির ওড়াউড়ি, নাচানাচি। ফুলের সৌরভ আর পাকা ফলের মৌ মৌ গন্ধে খোকা-খুকিদের লাফালাফি, নাচানাচি। পাকা আম কাঁঠাল আর লিচুর টসটসে রসে ভরা ফল দেখে মনে আনন্দের ঢেউ খেলে যায়। মধু ফলে এখন ভরপুর গ্রাম ও শহরের হাট বাজার। তরমুজ ও ভাঙ্গি এসময়ের একটি লোভনীয় ফল। ফলের দোকানিরা বাহারি রকমের ফলের পসরা সাজিয়ে রেখেছেন। ঝড়ের দিনে আম কুড়াতে অনেক মজা। সবার দৃষ্টি তাই মামার বাড়ির দিকে।
‘ঝড়ের দিনে মামার দেশে
আম কুড়াতে সুখ,
পাকা জামের মধুর রসে
রঙিন করি মুখ।’
জানা-অজানা হাজারো ফুলের গাছ। সুরোভিত ফুলের ঘ্রাণ। গাছের শাখায় পাকা-পাখালির কিচির- মিচির ডাকাডাকি। ডানা মেলে আকাশে উড়ে চলা। এ দেশের মাটি খাঁটি সোনার চেয়েও খাঁটি। এ মাটিতে জন্মেছে নানারকমের ফুল ও ফলের গাছ। আর তাই তো ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না। টসটসে রসে ভরা পাকা আম কাঁঠালের মৌ মৌ গন্ধে মন ভরে যায়। নেচে ওঠে মন-প্রাণ। মামার বাড়ির বাগানে পাকা ফলের বিশাল সমারোহ। বাগানের পাকা ফলের মধুর হাসি যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
মামার বাড়ি সবাই যেতে চায়। মামার বাড়ি যাওয়া, মামির হাতে দুধ ভাত খাওয়ার মজাই আলাদা। রাতে নানির বুকে মাথা রেখে ঘুমানো। রাজা-রানী, ভূত পেতœী, রাখাল রাজা, লাল পরী, নীল পরীর গল্প শোনা ইত্যাদি। নানার হাত ধরে গ্রামের হাটে যাওয়া। দই মিষ্টি, ঝল মুড়ি, আইচক্রিম ও মুড়ালি খাওয়া। বিকেল হলে মামার সঙ্গে ঘুরে বেড়ানো। ছিপ দিয়ে মাছ ধরা, স্কুলের মাঠে খেলাধুলা করা, আরো কত কি!
মামার বাড়ির কথা মনে হলেই মন আনন্দে নেচে ওঠে। ছোট বেলায় মামার বাড়ি যেতে চাইতাম। মা বলতেন, বাবা এখন নয়, পরে যাবো। পরে কবে? মা বলতেন, বাবা আমরা মধুমাসে মামার বাড়ি যাবো। মা, মধুমাসে কেন? চল না আমরা এখনই মামার বাড়ি যাই। মা মধুমাস কী। মধুবেটা তাড়াতাড়ি আসে না কেন? বাবা সময় হলেই মধুমাস আসবে। এতটা ব্যস্ত হলে চলবে না। বাবা তুমি পড়। একটু হেসে মা বলতেন, বাবা আর কটা দিন সবুর কর। আমরা মামার বাড়ি অবশ্যই যাবো। সবেমাত্র আমের গাছে মুকুল আসতে শুরু করেছে। এখন গেলে তো আমও খেতে পারবে না কাঁঠালও খেতে পারবে না। তখন ছোট ছিলাম তাই মধুমাস কী বুঝিনি। এখন বুঝতে পারছি। মধুমাস হল পাকা ফলের সমারোহে ভরপুর একটি মাস। নাইওরি মেয়েরা মধুমাসে বাপের বাড়ি যাওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে। পাকা ফলের মধুর রসে মুখ রঙিন করতে মেয়ের জামাইকে শ্বশুড় বাড়ি দাওয়াত দেয়া হয়। পল্লী কবি জসীম উদ্দীন মামার বাড়ি যাওয়ার দাওয়াত জানিয়েছেন এভাবে-
‘আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা
ফুল তুলিতে যাই,
ফুলের মালা গলায় দিয়ে
মামার বাড়ি যাই।



বুদ্ধি খাটাও প্রতিশব্দ । শরীফুল ইসলাম আরশ । দৈনিক ইনকিলাব।

বুদ্ধি খাটাও প্রতিশব্দ: মানুষের শরীরের এমন একটি অঙ্গের ইংরেজি নাম, যেটাকে উল্টালে একই হয় এবং সবচেয়ে মজার বিষয় হলো সেই ইংরেজি শব্দটার বাংলা এমন একটি প্রতিশব্দ যেটাকে উল্টালেও একই থাকে। শব্দ দুটি কি?উত্তর

Monday, May 14, 2018

চাকরির এবং ভর্তি র্পরীক্ষায় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নিয়ে যেসব প্রশ্ন হতে পারে

চাকরির এবং ভর্তি র্পরীক্ষায় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নিয়ে যেসব প্রশ্ন হতে পারে

সূচিপত্র ডেস্ক ।। শরীফুল ইসলাম আরশঃ
বাংলাদেশ মহাকাশ জয় করেছে। শুক্রবার রাত ২টা ১৪ মিনিটে দেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ বহনকারী রকেট ফ্যালকন-৯ সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে।
তাহলে আর দেরি কেন আসুন জেনে নেয়া যাক এর ৭টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বিস্তারিত তথ্য নিম্নে দেয়া হল:
স্যাটেলাইটের ধরণ : মহাকাশে প্রায় ৫০টির বেশি দেশের দুই হাজারের ওপর স্যাটেলাইট আছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- আবহাওয়া স্যাটেলাইট, পর্যবেক্ষক স্যাটেলাইট, ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট ইত্যাদি। তবে বিএস-ওয়ান হল যোগাযোগ ও সম্প্রচার স্যাটেলাইট।
এর কাজ: টিভি চ্যানেলগুলোর স্যাটেলাইট সেবা নিশ্চিত করাই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের প্রধান কাজ। এর সাহায্যে চালু করা যাবে ডিটিএইচ বা ডিরেক্ট টু হোম ডিশ সার্ভিস। এছাড়া যেসব জায়গায় অপটিক কেবল বা সাবমেরিন কেবল পৌছায়নি সেসব জায়গায় এ স্যাটেলাইটের সাহায্যে নিশ্চিত হতে পারে ইন্টারনেট সংযোগ।
স্যাটেলাইটের ফুটপ্রিন্ট : বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের অবস্থান ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমার কক্ষপথে। এর ফুটপ্রিন্ট বা কভারেজ হবে ইন্দোনেশিয়া থেকে তাজিকিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত। শক্তিশালী কেইউ ও সি ব্যান্ডের মাধ্যমে এটি সবচেয়ে ভালো কাভার করবে পুরো বাংলাদেশ, সার্কভুক্ত দেশসমূহ, ফিলিপাইন এবং ইন্দোনেশিয়া।
স্যাটেলাইট নির্মাণ : ৩.৭ টন ওজনের বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটটির ডিজাইন এবং তৈরি করেছে ফ্রান্সের কোম্পানি থ্যালাস অ্যালেনিয়া স্পেস। আর যে রকেট এটাকে মহাকাশে নিয়ে যাচ্ছে সেটি বানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের স্পেসএক্স। উৎক্ষেপণ হয় ফ্লোরিডার লঞ্চপ্যাড থেকে।
স্থায়িত্ব: ১৫ বছরের জন্য রাশিয়ার কাছ থেকে অরবিটাল স্লট কেনা হয়েছে। তবে বিএস ওয়ানের স্থায়িত্ব হতে পারে ১৮ বছর পর্যন্ত।
স্যাটেলাইট অপারেশন : আর্থ স্টেশন থেকে ৩৫ হাজার ৭৮৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে স্যাটেলাইটটির কক্ষপথে যেতে সময় লাগবে ৮-১১ দিন। আর পুরোপুরি কাজের জন্য প্রস্তুত হবে ৩ মাসের মধ্যে। এরপর প্রথম ৩ বছর থ্যালাস অ্যালেনিয়ার সহায়তায় এটির দেখভাল করবে বাংলাদেশ। পরে পুরোপুরি বাংলাদেশি প্রকৌশলীদের হাতেই গাজীপুর ও রাঙামাটির বেতবুনিয়া আর্থ স্টেশন থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে এটি।

বিএস-ওয়ানের খরচ : শুরুতে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটটির বাজেট ধরা হয় ২৯৬৭.৯৫ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ২৭৬৫ কোটি টাকায় এ পুরো প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। এর মধ্যে ১৩১৫ কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার আর বাকিটা বিদেশি অর্থায়ন।
কারিগরি জটিলতা : কারিগরি জটিলতায় প্রথম চেষ্টা আটকে যাওয়ার পর দ্বিতীয় দিনে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করায় ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’-এর মহাকাশ যাত্রা শুরু হয়েছে। দুটি পর্যায়ে এ উৎক্ষেপণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
প্রথম পর্যায়টি সম্পন্ন হতে সময় লাগবে ১০ দিন এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে লাগবে ২০ দিনের মতো। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মধ্য দিয়ে ৫৭তম দেশ হিসেবে স্যাটেলাইটের মালিক দেশগুলোর অভিজাত ক্লাবে যুক্ত হবে বাংলাদেশ। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ সেবার সম্প্রসারণ করা সম্ভব হবে। দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবেলা ও ব্যবস্থাপনায় নতুন মাত্রা যোগ হবে।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডার রয়েছে। এর মধ্যে ২০ দেশে ব্যবহারের জন্য এবং ২০টি ভাড়া দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা আয় সম্ভব।
এ ছাড়া নিজস্ব স্যাটেলাইট থাকায় বৈশ্বিক টেলিযোগাযোগের ক্ষেত্রে পরনির্ভরশীলতার অবসান হবে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ টেলিমেডিসিন, ই-লার্নিং, ই-গবেষণা, ভিডিও কনফারেন্স, প্রতিরক্ষা ও দুর্যোগপূর্ণ অবস্থায় জরুরি যোগাযোগের ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখবে।

- তথ্যঃ বিআরটিএ

Wednesday, May 9, 2018

একটি কিডন্যাপিং এর গল্প | The story of a kidnapping | Funny Video | Shar...







হ্যালো, সুমনের আব্বা বলছেন? " 



















📞

.

"
হুম।"



.

"
আপনার ছেলেকে কিডন্যাপ করছি। মুক্তিপণ দিতে হইবো তিরিশ লাখ ট্যাকা

💵

.

"
আলহামদুলিল্লাহ। ওই অপদার্থরে কিডন্যাপ করার কী দরকার! মাথায় গোবর ছাড়া কিছু নাই। মেরে ফেলেন।আমিও রেহাই পাব 

😷

💣

🔫 "

.

"
ওই আমি সত্যিই কিডন্যাপার। মজা করতাছি না

👿

.

"
ওই কাঠের ঢেকিরে মাইরা ফালাও ভাই। এমনিতেই ওর হাতখরচ আর ফিস দিতে দিতে আমি ফকির।

😩

.

"
একটাই তো পোলা। মাইরা দিমু কিন্তু

😱

.

"
দরকার নাই। এখনো শরীরে বহুত জোর আছে। একটা গেলে আরেকটা হইবো। প্রয়োজনে কলিকাতা হারবালে যামু।

😹

.

"
ভাই, খোদার কসম মাইরা ফালামু


😡

.

"
মাইরা ফালান ভাই। আমিই মাইরা ফেলতাম। কিন্তু পুলিশ কেইস হয়ে যেত। আপনে মারলে আমি কেইস করবো না।

😁

.

"
হাড্ডি গুড্ডি আলাদা করুম কিন্তু? কষ্ট পাইবেন। 

😤

🔨

.

"
ওর হাত আমি অলরেডি বার ভাংছি। পা দুই বার। ওরে গুলি করতে গেছিলাম কিন্তু ওর মার জন্য বাঁইচা গেছে।


💣

💣

🔫

.

"
ভাই আপনার দোহাই লাগে। মুক্তিপণ দশ লাখ। আপনার পোলারে নিয়া যান


🚗

💸

💵

.

"
বললাম তো মেরে ফেলেন। আপনার দোহাই লাগে। দশ লাখ টাকা দিয়ে আমি আমার অনাগত ছেলেকে মানুষ করবো


😍

.

"
আচ্ছা তাইলে লাখ ট্যাকা দেন। ট্যাকা দিয়ে তো কিছু হইবো না।


😬

.

"
হায় আল্লাহ। কী বলেন? ওই পোলার পড়াশোনার টাকার জন্য প্রতিদিন হেটে যেতাম। এখন একটা মোটর সাইকেল কিনব


🚲

😷

.

"
ভাই, পঞ্চাশ হাজার তো দেন? সি এন জি ঠিক কইরা দিয়া পাঠাইতাছি


😭

.

"
আমার বাড়ির গরুটা মারা গেছে। গরু কিনমু। তবুও "ওই গরু " পুষতে রাজি না


😲

.

"
ওই আংকেল, এত কষ্ট কইরা কিডন্যাপ করাইলাম। এক হাজার টাকা তো দেন। পিলিজ। না হইলে আমি বিষ কিনুম


😖

.

"
ওর মায়ের জন্য অনেকদিন শাড়ি কিনি নাই তাই শাড়ি কিনুম


😇

.

"
১০০ টা টাকা দেন। সি এন জি ভাড়া। আপনার ছেলেটারে পাঠাই


😬

😬

.

"
তুমি করছ, তুমিই পাঠাও। পারুম না।


😏

.

অতঃপর কিডন্যাপার রাগে ক্ষোভে ফোন কামড়াইয়া খাইয়া ফালাইলো